ইয়েমেনে বিমান হামলা, পশ্চিম এশিয়ায় দ্বিতীয় মার্কিন বিমানবাহী রণতরী
 |
| ইয়েমেনে মার্কিন বিমান হামলার পর রাজধানী সানার আকাশ |
পশ্চিম এশিয়ায় সামরিক উত্তেজনা ক্রমবর্ধমান। এই পরিস্থিতিতে ইয়েমেনের ফিলিস্তিন-পন্থী সামরিক অভিযান অব্যাহত থাকায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র দ্বিতীয় মার্কিন বিমানবাহী রণতরী মোতায়েন করল ভূমধ্যসারীয় অঞ্চলে । নাম ইউএসএস কার্ল ভিনসন। এটি ইতিমধ্যে মোতায়েন বিমানবাহী রণতরী ইউএসএস হ্যারি এস ট্রুম্যানের সাথে কাজ করার জন্য এই অঞ্চলে এসেছে।
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজায় ফিলিস্তিনিদের সমর্থনে আরব দেশটির সামরিক অভিযানের মধ্যে, দ্বিতীয় আমেরিকান বিমানবাহী জাহাজ পশ্চিম এশিয়ায় পৌঁছেছে, যেখানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র প্রায় প্রতিদিনই ইয়েমেনের বিরুদ্ধে বিমান হামলা চালাচ্ছে।
বৃহস্পতিবার মার্কিন সেন্ট্রাল কমান্ডের এক এক্স পোস্ট অনুসারে, F-35C স্টিলথ যুদ্ধবিমানে সজ্জিত USS Carl Vinson, এই অঞ্চলে ইতিমধ্যেই মোতায়েন করা আরেকটি আমেরিকান বিমানবাহী রণতরী, USS Harry S. Truman-এর সাথে যোগ দিয়েছে।
গাজার বিরুদ্ধে যুদ্ধ বন্ধ করতে এবং অবরোধ তুলে নিতে ইসরাইল সরকারকে চাপ দেওয়ার জন্য আরব দেশটি ইসরায়েল-বিরোধী সামরিক অভিযান পুনরায় শুরু করার ঘোষণা দেয়। এই পরিস্থিতিতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন ১৫ মার্চ ইয়েমেনে তীব্র বিমান হামলা শুরু করে।
ইয়েমেনের সশস্ত্র বাহিনী ইউএসএস হ্যারি এস. ট্রুম্যানের উপর আক্রমণ বৃদ্ধি এবং বেশ কয়েকটি এমকিউ-৯ ড্রোন ভূপাতিত করার পর ট্রাম্প প্রশাসন এই অঞ্চলে তাদের সামরিক উপস্থিতি জোরদার করার সিদ্ধান্ত নেয়। ইয়েমেনের সশস্ত্র বাহিনী ইসরায়েলের অভ্যন্তরে লক্ষ্যবস্তুতে সামরিক অভিযানও বৃদ্ধি করে।
মার্কিন প্রতিরক্ষা কর্মকর্তার বরাত দিয়ে এএফপি বার্তা সংস্থা জানিয়েছে, গত মাসে বিমান অভিযান শুরুর পর থেকে আমেরিকা ইয়েমেনে প্রায় ১০০ টিরও বেশি লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালিয়েছে।
ওয়াশিংটন দাবি করেছে, তারা সামরিক অবস্থানগুলিতে হামলা চালায়। তবে সরেজমিনে পাওয়া প্রতিবেদনে দেখা গেছে যে আবাসিক এলাকাগুলিকে লক্ষ্যবস্তু করা হচ্ছে। এই তথ্য দিয়েছে ইরানী সংবাদ সংস্থা ইরনা।
ইয়েমেনের আল-মাসিরাহ টেলিভিশনের খবরে উদ্ধৃত করে ইরনা জানাচ্ছে, শুক্রবার ভোরে মার্কিন হামলাটি চালানো হয়, যা রাজধানী সানার আবাসিক এবং কৃষি এলাকায় আঘাত হানে, যার ফলে বস্তুগত ক্ষতি হয়।
সানার ক্ষমতাসীন আনসারুল্লাহ আন্দোলনের কর্মকর্তাদের মতে, দুই দিন আগে, পশ্চিমাঞ্চলীয় বন্দর শহর হুদায়দার কাছে একটি এলাকায় মার্কিন বিমান হামলায় কমপক্ষে আটজন নিহত এবং আরও ১৬ জন আহত হয়, যাদের মধ্যে নারী ও শিশুও ছিল।
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজায় ফিলিস্তিনিদের সমর্থনে আরব দেশটির সামরিক অভিযানের মধ্যে, দ্বিতীয় আমেরিকান বিমানবাহী জাহাজ পশ্চিম এশিয়ায় পৌঁছেছে, যেখানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র প্রায় প্রতিদিনই ইয়েমেনের বিরুদ্ধে বিমান হামলা চালাচ্ছে।
বৃহস্পতিবার মার্কিন সেন্ট্রাল কমান্ডের এক এক্স পোস্ট অনুসারে, F-35C স্টিলথ যুদ্ধবিমানে সজ্জিত USS Carl Vinson, এই অঞ্চলে ইতিমধ্যেই মোতায়েন করা আরেকটি আমেরিকান বিমানবাহী রণতরী, USS Harry S. Truman-এর সাথে যোগ দিয়েছে।
গাজার বিরুদ্ধে যুদ্ধ বন্ধ করতে এবং অবরোধ তুলে নিতে ইসরাইল সরকারকে চাপ দেওয়ার জন্য আরব দেশটি ইসরায়েল-বিরোধী সামরিক অভিযান পুনরায় শুরু করার ঘোষণা দেয়। এই পরিস্থিতিতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন ১৫ মার্চ ইয়েমেনে তীব্র বিমান হামলা শুরু করে।
ইয়েমেনের সশস্ত্র বাহিনী ইউএসএস হ্যারি এস. ট্রুম্যানের উপর আক্রমণ বৃদ্ধি এবং বেশ কয়েকটি এমকিউ-৯ ড্রোন ভূপাতিত করার পর ট্রাম্প প্রশাসন এই অঞ্চলে তাদের সামরিক উপস্থিতি জোরদার করার সিদ্ধান্ত নেয়। ইয়েমেনের সশস্ত্র বাহিনী ইসরায়েলের অভ্যন্তরে লক্ষ্যবস্তুতে সামরিক অভিযানও বৃদ্ধি করে।
মার্কিন প্রতিরক্ষা কর্মকর্তার বরাত দিয়ে এএফপি বার্তা সংস্থা জানিয়েছে, গত মাসে বিমান অভিযান শুরুর পর থেকে আমেরিকা ইয়েমেনে প্রায় ১০০ টিরও বেশি লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালিয়েছে।
ওয়াশিংটন দাবি করেছে, তারা সামরিক অবস্থানগুলিতে হামলা চালায়। তবে সরেজমিনে পাওয়া প্রতিবেদনে দেখা গেছে যে আবাসিক এলাকাগুলিকে লক্ষ্যবস্তু করা হচ্ছে। এই তথ্য দিয়েছে ইরানী সংবাদ সংস্থা ইরনা।
ইয়েমেনের আল-মাসিরাহ টেলিভিশনের খবরে উদ্ধৃত করে ইরনা জানাচ্ছে, শুক্রবার ভোরে মার্কিন হামলাটি চালানো হয়, যা রাজধানী সানার আবাসিক এবং কৃষি এলাকায় আঘাত হানে, যার ফলে বস্তুগত ক্ষতি হয়।
সানার ক্ষমতাসীন আনসারুল্লাহ আন্দোলনের কর্মকর্তাদের মতে, দুই দিন আগে, পশ্চিমাঞ্চলীয় বন্দর শহর হুদায়দার কাছে একটি এলাকায় মার্কিন বিমান হামলায় কমপক্ষে আটজন নিহত এবং আরও ১৬ জন আহত হয়, যাদের মধ্যে নারী ও শিশুও ছিল।
