তিনি বলেন, “আমি আপনাদেরকে এবং সারা বিশ্বকে বলছি যে, আমি দেশের সংবিধান বাস্তবায়ন করতে চাই এবং জনগণের অধিকার ও স্বাধীনতা রক্ষা করব। এ পর্যন্ত কাউকে গ্রেফতার করা হয় নি, কেউ তার অধিকার থেকে বঞ্চিত হন নি তবে আইন পরিপূর্ণভাবে প্রয়োগ করা হবে।”
আশা করা হচ্ছে, প্রেসিডেন্ট সাঈদ খুব শিগগিরি তিউনিশিয়ার জন্য নতুন প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ করবেন এবং দেশের রাজনৈতিক সঙ্কট সমাধানের পথ দেখাবেন।
এক দশক আগে শুরু হওয়া আরব বসন্তের সর্বপ্রথমেই তিউনিশিয়ার স্বৈরশাসক জয়নুল আবেদিন বেন আলী ক্ষমতাচ্যুত হন এবং সৌদি আরবে পালিয়ে যান। তখন থেকে দেশটিতে গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থা চালু রয়েছে। কিন্তু প্রেসিডেন্ট সাঈদের সাম্প্রতিক পদক্ষেপে তিউনিসিয়ায় মারাত্মক রাজনৈতিক ও সাংবিধানিক সংকট দেখা দিয়েছে